অরণ্য, ঝাড়গ্রাম- ৭ই জানুয়ারি :
পালিত হল নেতাই দিবস। উপস্থিত হয়নি আহত এবং নিহত পরিবারের অনেকে। অভিযোগ তাদের জানানোই হয়নি।হাতে গোনা কিছুলোক যার মধ্যে সিকিউরিটি এবং সিভিক ভলেন্টিয়ারের সংখ্যা অনেকটাই। ফাঁকা মাঠ এ ভাবে নেতাই দিবস পালন কে কেন্দ্র করে একাধিক প্রশ্ন উঠছে। নেতাই কমিটির অভিযোগ বিধায়ক তথা বনপতিমন্ত্রীর এলাকার। তবু তিনি এই দিবস পালন অনুষ্ঠানে যথেষ্ট উদ্যোগী ভূমিকা নেননি। দলের অভ্যন্তরে আড়াআড়ি ভাগে বিভক্ত। যারা প্রতিবছর এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকেন তাদের অনেকেই অনুপস্থিত।
১০ টায় অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার কথা থাকলেও নেতৃত্বের অনুপস্থিতি এবং লোক না থাকায় শুরু হল ১১টার পর। তাও হাতে গোনা কিছুলোক। লোক না হওয়া প্রসঙ্গে জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন আমরা সবাই কে ডেকেছি বলে এড়িয়ে গেলেন। সম্বনয় এর অভাব প্রসঙ্গে বনপতিমন্ত্রী বিরবাহা হাঁসদা বলেন সবাই কে নিয়ে করেছি সবার নাম ধরে ডাকা হয়েছ। তবে নাম ধরে ডাকা হলেও সবাই যে উপস্থিত ছিলেন না তা আমাদের ক্যামেরার সমনেই মুখ খুলেছেন আহত ও নিহতর পরিবারের সদস্যরা। রিতিমত ক্যামেরার সামনে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তারা। বি জে পি র তরফে জানানো হয়েছে নেতাই তৃনমূলের সাথে নেই।শুভেন্দু অধিকারী আলাদা করে আসবেন শ্রদ্ধা জানাবেন।